পাকিস্তানের অ্যাটর্নি জেনারেল (এজিপি) অফিসের পাশাপাশি নিরাপত্তা সংস্থার কঠোর প্রচেষ্টার পরে বেলুচিস্তানের চাগাই জেলার রেকো ডিক প্রকল্পে আদালতের বাইরে নিষ্পত্তি করায় দেশটি ১১ বিলিয়ন ডলার জরিমানা থেকে বাঁচতে সক্ষম হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গত রোববার (২০ মার্চ) টুইট করেছেন, ‘১০ বছরের আইনি লড়াই এবং আলোচনার পর রেকো ডিক খনির উন্নয়নের জন্য ব্যারিক গোল্ডের সাথে সফল চুক্তির জন্য আমি বেলুচিস্তানের জাতি ও জনগণকে অভিনন্দন জানাই’। তিনি জানান, বেলুচিস্তানে বিনিয়োগ করা হবে, এজন্য ৮ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
প্রধানমন্ত্রী আরও লিখেছেন যে, রেকো ডিক সম্ভবত বিশ্বের বৃহত্তম সোনা এবং তামার খনি হবে। ‘এটি আমাদের পঙ্গু করা ঋণ থেকে মুক্ত করবে এবং উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির একটি নতুন যুগের সূচনা করবে’।
অর্থমন্ত্রী শওকত তারিনও নিশ্চিত করেছেন যে, পাকিস্তান রেকো ডিক প্রকল্প পুনর্গঠনের জন্য একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে। ইসলামাবাদে জ্বালানি মন্ত্রী হাম্মাদ আজহার এবং বেলুচিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী মীর আব্দুল কুদ্দুস বিজেনজোর সাথে একটি তাড়াহুড়ো করে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করে তারিন বলেন যে, এ প্রকল্পের অধীনে প্রদেশে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হবে, স্থানীয়দের জন্য ৮ হাজার নতুন চাকরি তৈরি করবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।